আবেগি ভালোবাসার গল্প
এখন কার বাচ্চারা দু-দিন হয় না জন্ম নেয়, তারা নাকি ভালোবাসা করে। ক্লাস ৪-৫ এর ছেলে মেয়েরা এখন প্রেম করছে। আমাদের সময় এই বয়সে আমরা এক হাতে প্যান্ট ধরে চলতে হতো। আর এখন বলে এই বয়সে তারা ভালোবাসা করেন। তাউ একটা নয় দুই তিন টা, অনেকে আবার আরো বেশি করছেন।
ভালোবাসার মানুষের কাছে কষ্ট পেয়ে, হাত কাটছে, ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিচ্ছে, বিরহের, কষ্টের সাথে চলাফেরা করছে, খায়া ধাওয়া ছেড়ে দিয়েছে, ইত্যাদি ইত্যাদি এসব।
আমাদের সময় ভালোবাসার সম্পর্ক ছিল খুব পবিত্র আর এখন ভালোবাসার নামে নষ্টামি, শরীরের সুখ, একে অপরের অপূর্ণ ইচ্ছা পূরণ করা, যখন তখন শরীরের যে কোন যায়গায় হাত দেয়া। সবাই আবার একরকম হয় না, তবে বেশিরভাগ এমন।
আবেগী ভালোবাসার কথা
আমাদের সময় ভালোবাসার মানুষের জন্য জীবন পর্যন্ত শেষ করে দিতো, শুধু মাত্র ভালোবাসার মানুষটিকে আপন করে পাওয়ার আশায়। এখন ও ভালোবাসার মানুষের জন্য জীবন দেয়, কিন্তুু খুবকম ।
অনেকে বলবে তাহলে তাদের বাবা-মা তাদের শাশন করেন না কেন, শাশনতো অবশ্যই করেন। কোন বাবা-মা চাইবে না তার সন্তান খারাপ পথে চলে যায়। বাবা-মা সব সময় চাইবে তার সন্তানরা যেন ভাল হয়। তাদের মুখ উজ্জ্বল হয়ে উঠে সন্তানদের জন্য। এই জন্য বাবা-মা দুনিয়াতে এতোটা দামি।
সত্যি বলতে এখন যতটা সময় সামনে এগিয়ে যাবে, ততোটা খারাপ দিকে যাবে, হয়তো দুনিয়াটা কেয়ামত এর দিকে যাচ্ছে। তাইতো মানুষ বলে পৃথিবীটা কেয়ামত এর বেশি দিন নাই।
হয়তো তাই এই বয়সে ছেলে মেয়েদের এমন অবস্থা দেখা যাচ্ছে। সামনে আরো কতো কি দেখবেন, শুধু সময় এর অপেক্ষা। তার পরে ঐ আসবে সব চোখের সামনে। হয়তো কারো ভালো, আবার কারো খারাপ হবে।