হাস্যকর মজার গল্প
স্বামী স্ত্রীর মজার কষ্টের গল্প
ছেলেটি বাসর ঘরের দরজা লাগাতে লাগাতে বউকে বললো…!
। –রেডি আছোতো…?
। বউ ভয়ে চুপসে গেলো কথাটি শুনে…
অচেনা- অপরিচিত কারোর মুখে হঠাৎ এমন কথা শোনাটাই অস্বাভাবিক…
তার উপড় আবার বাসর রাত…!
। বউ ঘোমটা তুলে কাপা কাপা গলায় বললো…!
। –মানে…? ।
ছেলেটি গিয়ে বউয়ের পাশে বসলো…
কিছু সময়ের জন্যে ওর চেহারা খানা দেখে নিলো…
কি সুন্দর চেহারা… কিন্ত এখনো বউয়ের মুখে ভয়ের ছাপ বিদ্যমান…
ছেলেটি আবার তাকে বললো…!
। –রেডি হও…!
। কথাটি বলার পরে বউ আরও ভয় পেয়ে গেলো…
আস্তে আস্তে ছেলেটির থেকে দূরে সরে যেতে লাগলো…
বউয়ের এই কাজ দেখে ছেলেটি মনে মনে হাসছে…
ছেলেটির মনে আরো দুষ্টুমী করার ইচ্ছা হতে লাগলো…
ছেলেটি আবার বললো…!
। –কি হল…?বিয়ের কাপড় গুলো খুলো,তারপর রেডি হও…!
। উপড়ের কথাটা শুনে বউ এবার খাট থেকে নেমেই পড়লো…
ভয়ে ভয়ে রুমের দরজার কাছে চলে যেতেই ছেলেটা ওর হাত চেপে ধরলো…
মেয়েটা মনে হয় অন্য কিছু ভেবে এতোটা ভয় পেয়েছে…
থর থর করে কাঁপছে মেয়েটি…
ছেলেটি ওর ভয় কাটানোর জন্যে বললো…!
। –আরে বাবা,বাহিরে চাঁদ দেখতে যাবো তোমাকে নিয়ে,
তাই বিয়ের কাপড় খুলে অন্য কাপড় পরে রেডি হতে বললাম…
তোমরা মেয়েরা পারোও বটে…!
। এবার বউয়ের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে…আহা কি হাসি…
মনে হচ্ছে মোনালিসার সেই জগত ভোলানো হাসি…
এই হাসির প্রেমে পরে গেলো ছেলেটি…!
। বাহিরে বসে আছে ছেলেটা আর মেয়েটা যারা এখন স্বামী-স্ত্রী…
ছেলেটির মনে বউ কথাটা ভাবতেই কেমন যেনো ভালবাসা উপচে উঠছে…
আহা কি মধুর ডাক…বউ…কি আনন্দ আকাশে বাতাসে…
আজকের চাঁদটাই যেনো ছেলেটির দেখা সবচেয়ে সুন্দর চাঁদ…! ।
রাতের অপরুপ চাঁদের আলোতে বউয়ের চেহারাটা সাদা ধবধবে হয়ে উঠেছে…
কি মায়াবী চেহারা…ছেলেটির মন বলছে সারাজীবন চেয়েই থাকুক সে…
হঠাৎ করে বউয়ের হাত ধরে বসলো ছেলেটি…
বউ কিছুটা লজ্জা পেলেও হাত ছাড়িয়ে নেইনি…
ওর হাতে আলতো করে একটা চুমু খেলো ছেলেটি…
ছেলেটির ঠোটের স্পর্শ পেয়ে সে চোখ বন্ধ করে ফেললো…
ছেলেটির মনে হলো এটাই বুঝি ভালোবাসা…!
ছেলেটি চাঁদ দেখছে আর মাঝে মাঝে পাশে বসে থাকা অপ্সরীকে দেখছি…
বউও তাকে দেখছে আবার লজ্জাও পাচ্ছে…
হঠাৎ ছেলেটি তার বউয়ের হাতের স্পর্শ পেলো…
স্বামীর হাতটা সে তার হাতের মধ্যে নিয়ে নিলো…
ছেলেটিও ভালবাসার অনুভুতিতে একবার চোখ বন্ধ করে ফেললো…
তার পর যা হলো তার জন্য ছেলেটি মোটেও প্রস্তুুত ছিলো না…
বউটা ছেলেটির হাতের আংগুলে কামড় দিয়ে দৌড়ে পালালো…!
তারপরই ছেলেটির ঘুম ভেঙে গেলো আর
একবুক আফসোস নিয়ে সে মনে মনে ভাবতে লাগলো…
সত্যিইকি আমার এমন একটা বউ হবে…!
সমাপ্ত
ছোট মজার গল্প
একটু মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
বল্টুর মজার জোকস।
বল্টু ফেসবুকে চ্যাট
করতাছে এক
মাইয়ার সাথে...
মেয়েঃ হায় তোমার বাবা কি
করেন?
বল্টুঃ আমার
বাবা ব্যাবসা করে।
মেয়েঃ ও... তোমার
বাবা অনেক
বড়লোক তাই না? বল্টুঃ হ্যাঁ.. একটা
ব্যাংকও
আছে।
মেয়েঃ সত্যি! তুমি আমার
সাথে প্রেম করবে?
বল্টুঃ আচ্ছা ঠিক আছে।
প্রেমের পর ২ মাস ডেটিং এর পর...
মেয়েঃ তোমার
বাবা তো অনেক
বড়লোক
তা তোমার বাইক নেই?
বল্টুঃ আরে আমার বাবা অনেক লম্বা
তাই
বললাম বড়লোক।
মেয়েঃ তার মানে! তোমার
বাবা কিসের ব্যবসা করে?
বল্টুঃ কাঁচা তরকারি ভ্যানে করে
বিক্রি করেন।
কেনো এটাও তো একটা ব্যবসা।
মেয়েঃ Oh god! তোমার
বাবার
না একটা ব্যাংক আছে?
.
. .
.
.
.
বল্টুঃ হ্যা... একটা মাটির
ব্যাংক আছে!! :-
মজার গল্প ফেসবুক
দাঁতের ডাক্তারের কাছে এক মেয়ে
এসে
বলল-
মেয়ে : ডাক্তার সাহেব, আপনি দাঁত
তুলতে পারেন?
ডাক্তার : হ্যাঁ, পারি।
মেয়ে : তাহলে যে আমার সঙ্গে
আমাদের
বাড়ি যেতে হবে। আমার দাদির দাঁত
তুলতে হবে।
ডাক্তার : তা যাওয়া যাবে। ফি কিন্তু
ডাবল দিতে হবে।
মেয়ে : সেটা সমস্যা না, চলেন আমার
সঙ্গে।
ডাক্তার মেয়েটার বাড়ি গেল। সেখানে
গিয়ে মেয়েটার দাদিকে বলল-
ডাক্তার : দেখি, আপনার কোন দাঁত
তুলতে হবে?
দাদি : আমার সঙ্গে একটু কষ্ট করে
পুকুরপাড়ে চলেন।
পুকুরপাড়ে গিয়ে দাদি বললেন, আজ
গোসল
করতে গিয়ে পুকুরে দাঁত পড়ে গেছে।
আপনি কষ্ট করে তুলে দেন!
পাগলের মজার গল্প
পেন্টু প্রথমবারের মতো পুলিশের চাকরি পেলো 🤣🤣
প্রথমেই মা'মলা করলো , পেন্টুর এক্স এর নামে , যে পেন্টুকে দুবছর আগে ছেড়ে চলে গিয়েছিল 🤣🤣
তারপর , ঐ বাস ওয়ালাকে ধরে এনে ইচ্ছে মতো পে'টালো । ছয় বছর আগে বাস ওয়ালা পেন্টুর পাঁচ টাকা ফেরত দেয়নি 🤣🤣
এরপর , কাপড় এর দোকানে মা'মলা দিলো । এইতো কয়দিন আগে পেন্টু জা'ই'ঙ্গিয়া কিনলো ঐ দোকান থেকে । দোকানদার বলছে এটা এক বছর টিকবে । কিন্তু মাত্র সাতদিনেই ফে'টে গেছে 🤣🤣
শেষমেষ , পাশের বাড়ির আন্টির মেয়েকে জে'লে ঢু'কালো । এই নিয়ে তেরো বার প্রপোজ করার পরেও পেন্টুকে আন্টির মেয়ে মানা করে দিচ্ছিলো 🙂💔
এভাবেই পেন্টু দিন-রাত স্বপ্ন দেখছে , একদিন পুলিশ হবে , আর সব শ'ত্রুদের ব'দলা নিবে 😅🤣🤣
Writter____ তামিম হাওলাদার