বাস্তব জীবন বড়ই কঠিন | বাস্তব জীবনের শিক্ষণীয় গল্প

বাস্তব জীবনের গল্প

বাস্তব জীবনের গল্প

 মানুষের জীবনের চাওয়া পাওয়াঃ-

❐ উকিল চায় আপনি ঝামেলায় পড়ুন।

❐ ডাক্তার চায় আপনি অসুখে পড়ুন।

❐ বাড়িওয়ালা চায় আপনি যেন

জীবনে বাড়ি করতে না পারেন।

❐ মুচি চায় আপনার নতুন জুতো ছিঁড়ে যাক।

❐ ব্যাংকার চায় আপনি টাকা লোন

নিয়ে ঋনগ্রস্থ হোন।

❐ প্রাইভেট টিউটর চায় আপনার

সন্তান পাঠ্যপুস্তকের পড়া কম বুঝুক

নুপুরের দাম হাজার টাকা,,

কিন্তু তার স্থান পায়েই হয়,,

টিপের দাম এক টাকা হলেও ,,

তার স্থান কপালে। "যে নুনের মতো

তিতকুটে জ্ঞান দেয়, সে আসল বন্ধু"।

ইতিহাস সাক্ষী আছে, নুনে কখনো পোকা ধরেনি,,

আর মিষ্টিতে তো প্রতিদিনই পোকা ধরে, পিঁপড়ারাও ছাড়েনি।

মোমবাতি জ্বালিয়ে মৃত মানুষকে স্মরণ করা হয় ,,

আর মোমবাতি নিভিয়ে জন্মদিন পালন করা হয়।

মানুষ সোজা পথে চলতে চায় না,,

আর বাঁকা পথের প্রতি সবারই

আগ্রহ বেশী।

এজন্যই তো মদ বিক্রেতাকে কারো কাছে যেতে হয় না,,

আর দুধ বিক্রেতাকে পাড়ায় পাড়ায় যেতে হয়।

আমরা দুধ বিক্রেতাকে সর্বদা বলি, পানি মেশাননি তো?",,

আর মদে নিজেরাই পানি মিশিয়ে খাই।

আজ পর্যন্ত মানুষকে এটুকুই বুঝলাম,,,

যে -"তাকে জানোয়ার বললে ক্ষেপে যায়,,

কিন্তু সিংহ বললে খুব খুশি হয় !!

🤔মানুষ বড়ই আজব প্রানী🤔

বাস্তব জীবনের কষ্টের গল্প

 😭😭হাজারো পুরুষের আত্মকাহিনী"😭😭

.

ছেলেরা মাসে ৭০০০ টাকা বেতনে চাকরী করে!

বাবার জন্য ১০০০,!

মা'র জন্য ১০০০,!

বউয়ের জন্য ১০০০ টাকা!

ফ্যামিলি চালানোর ২০০০ পাঠিয়েও!

দিব্যি ২০০০ টাকায় মাস চালিয়ে নিতে

জানে।

মাসে ৭০০০ টাকা মাইনের ছেলেটা বেতন পেয়ে!

বউয়ের কাছে ফোনে বলতে জানে " ওগো

তোমার জন্য কি

পাঠাবো? "

সামান্য বেতন পাওয়া যে ছেলেটা নিজের পুরনো

জুতো

বদলাবে বলে ঠিক করেছে , সেই ছেলেটাই

মার্কেটে

গিয়ে বউ আর বাবুর

জন্য জুতো কিনে নিজের ছেঁড়াজুতো সেলাই

করে

মাসের

পর মাস পরতে

জানে।

উপোস পেটে কাজে গিয়েও মাকে বলতে

জানে

'আমি

মাছ দিয়ে

ভাত খেয়েছি তোমরা খেয়েছো তো',

১০৩ ডিগ্রী জ্বর নিয়ে কাজে গিয়েও বাবাকে

বলে

'আমি অনেক ভাল আছি তোমরা ভাল আছো তো?

নিজের পকেট ফাঁকা জেনেও বউকে বলে ' একটু

ধৈর্য্য

ধরো সামনের মাসে তোমার জন্য একজোড়া বালা

কিনে

দিব',,,

ছেলেরা এমনই, অনেক অনেক কিছু জানে,,,

সকালবেলা লোকাল বাসে ঝুলে অফিসে

যেতে

জানে,

লেট হলে বসের ঝাড় খেতে জানে,

৫ টার অফিস রাত ৮ টা পর্যন্ত করতে জানে,

অফিস থেকে ফিরতে লেট হলে বউয়ের কাছে

জবাব

দিতে জানে,

রিক্সা ভাড়া বাঁচিয়ে হেঁটে হেঁটে বাড়ি আসার

পথে

বাবুর জন্য খেলনা

কিনতেও জানে।

শুধু জানে না প্রকাশ্যে চোখের জল ফেলতে😰