একজন নারী যখন খারাপ কাজের পথে হাঁটে, সমাজ তার পোশাক নিয়ে কথা বলে, কিন্তু কেউ খুঁজে দেখে না—সে পথে তাকে ঠেলে দিয়েছিল কে।
নারীদের নিয়ে
নারীকে যখন সমাজ অবহেলা করে, তখন সে ভুল পথে হাঁটতে বাধ্য হয়—তাকে খারাপ বলার আগে তার যন্ত্রণার গল্প শোনা উচিত।
নারীদের নিয়ে
নারীর কোনো ভুল দেখলেই আমরা বলি “খারাপ মেয়ে”, অথচ একজন পুরুষের শত অন্যায়কে বলে “ছেলেমানুষের ভুল”—এই দ্বিচারিতা আসলেই ভয়ংকর।
নারীদের নিয়ে
নারী খারাপ হয় না, বরং সমাজের কিছু মানুষ তাকে খারাপ ভাবতে বাধ্য করে—নিজের অবস্থানকে টিকিয়ে রাখার জন্য।
নারীদের নিয়ে
খারাপ কাজ নারী বা পুরুষ দেখে আসে না, কিন্তু দোষ দেয়ার সময় নারীই সবচেয়ে আগে লক্ষ্যবস্তু হয়ে পড়ে।
নারীদের নিয়ে
নারী যখন নিজের সিদ্ধান্ত নেয়, তখন সমাজ তাকে সাহসী নয়, বরং “উদ্ধত” বলে—তবুও সে নিজের পথেই এগিয়ে যায়।
নারীদের নিয়ে
নারীর প্রতিটি খারাপ কাজের পেছনে থাকে কোনো না কোনো অবহেলা, অভিমান, বা হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন—যার হিসাব আমরা রাখি না।
নারীদের নিয়ে
একজন নারী যখন প্রতারিত হয়, তখন সমাজ তার চরিত্রে দাগ তোলে; কিন্তু প্রতারক পুরুষের নাম কেউ মুখেও আনে না।
নারীদের নিয়ে
খারাপ নারী বলতে কিছু নেই—আছে শুধু এমন কিছু গল্প, যেগুলো মানুষ বুঝতে না চেয়ে ব্যাখ্যা দেয় নিজের সুবিধামতো।
