প্রথম সন্তান মেয়ে হওয়ার ফজিলত (বড় করে)
রুহি আর জামিল, বিয়ের চার বছর পর প্রথমবারের মতো সন্তানের অপেক্ষায় দিন গুনছিল। আশপাশের মানুষ যখন বলছিল, “ছেলে হলেই ভালো হয়”—তখন জামিল একদিন বলেছিল, “আল্লাহ যা দেন, সেটাই আমাদের জন্য শ্রেষ্ঠ।”
সেই রাতে, ভোরের আলো ফোটার আগেই জন্ম নিল এক ছোট্ট পরি—তাদের প্রথম কন্যাসন্তান। রুহির চোখে পানি, বুক ভরে উঠল এক অজানা ভালোবাসায়। জামিল সেই পরিকে কোলে নিয়েই বলল,
“মেয়ে না, আমার ঘরে আজ বরকত এসেছে। রাসূল (সা.) বলেছেন—যে কন্যাসন্তান লালন-পালন করে, জান্নাত তার জন্য অবধারিত।”
সেই দিন থেকেই জামিল আর রুহির ঘর আলো করে রইল হাসি, খুশি আর শান্তির ধারা।
---
প্রথম সন্তান ছেলে হলে কি হয় (বড় করে)
মতিউর আর সানজিদার সংসার নতুন। প্রথম সন্তান আসছে—এই ভাবনাই যেন তাঁদের জীবনের প্রতিটি ঘড়ির কাঁটা থামিয়ে রেখেছে।
যেদিন সানজিদা প্রথমবার ছেলেকে কোলে নেয়, তাঁর চোখে ছিল মুগ্ধতা, আর রবিউলের চোখে ভবিষ্যতের স্বপ্ন। সে বলল,
“এই ছোট্ট মানুষটা একদিন বড় হয়ে হয়তো আমার মতো হবে, হয়তো আরও ভালো। সে আমার উত্তরসূরি, আমার দায়বদ্ধতা।”
ছেলে হওয়া মানেই শুধু আনন্দ নয়, অনেক দায়িত্বেরও শুরু। কিন্তু সেই দায়িত্বে থাকে গর্বের এক আলাদা রূপ—যেখানে ভবিষ্যতের আশ্রয় গড়ে ওঠে।
---
প্রথম সন্তান মেয়ে হলে কি হয় (বড় করে)
তৃষা যখন জানল তার প্রথম সন্তান মেয়ে, সে এক মুহূর্তে যেন মায়ের শাড়ির আঁচলে ফিরে গেল—স্নেহ, আদর আর দায়িত্ববোধে মোড়ানো সেই শৈশবে।
সে বলল,
“আমি জানি, মেয়েরা ঘরের বাতি। আমার ঘরেও আজ একটা প্রদীপ জ্বলে উঠেছে।”
মেয়েরা শুধু কন্যা নয়, তারা হয়ে ওঠে মায়ের ছায়া, বাবার গর্ব, ভাইয়ের বন্ধু। প্রথম সন্তান মেয়ে হলে, ঘরটা শুধু নতুন সদস্য পায় না—পায় একখণ্ড কোমলতার আশ্রয়।
---
প্রথম সন্তান মেয়ে হওয়ার ফজিলত (ছোট করে)
যে ঘরে প্রথম সন্তান কন্যা হয়, সেই ঘরে বেহেশতের ছায়া নামে। সে ঘর ভালোবাসা, দায়িত্ব আর শান্তিতে ভরে ওঠে।
---
প্রথম সন্তান মেয়ে হলে কি হয় (ছোট করে)
প্রথম সন্তান মেয়ে হলে, ঘরে আসে কোমলতা আর প্রশান্তি। সে হয় মায়ের সাথি, বাবার সুখের কারণ।
---
প্রথম সন্তান ছেলে হলে কি হয় (ছোট করে)
ছেলে সন্তান হলে পরিবার পায় ভবিষ্যতের সাহসিক সঙ্গী। সে হয় দায়িত্বের প্রতীক, গর্বের উত্তরাধিকার।