নারীকে অবহেলা না ভালোবাসো: নারীকে অবহেলা ও অসম্মান কতটা ভয়ংকর হয়

 নারীকে অবহেলা

একজন মেয়ে সব সময় নিজেকে ভেঙে গড়ে অন্যদের সুখের দেয়াল দাঁড় করায়, অথচ কেউ টেরও পায় না—সে কবে নিজেই ভেঙে পড়ে।

নারীকে অবহেলা

নারী যখন চুপচাপ থাকে, তা কখনোই দুর্বলতা নয়—তাতে জমে থাকে অবহেলার ইতিহাস, আর একদিন সেই নীরবতা ছিঁড়ে বেরিয়ে আসে বিদ্রোহ।

সবাই চায় তাকে হাসিমুখে দেখতে, কিন্তু খুব কম মানুষ চায় তার ভেতরের কান্না বুঝতে—এই দোটানার মধ্যেই সে ভালো থাকার অভিনয় করে যায়।

নারী শুধু ভালোবাসে না, সে গড়েও তোলে; কিন্তু সেই একই নারী একদিন নিজেই সব কিছু ছেড়ে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্তও নিতে পারে।

একটি পরিবারের সুখ-দুঃখ একজন নারীর হৃদয়ে গাঁথা থাকে—সে চায় শুধু একটু বোঝা হোক, একটু সম্মান পাক, আর বাকিটা সে নিজেই ঠিক করে নেয়।

কখনো কখনো একজন মেয়ের沉默ই হয়ে ওঠে সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিবাদ, যেটা শুধু শব্দ নয়—সম্পর্ক ভাঙারও কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

যে মেয়ে নিজের স্বপ্নগুলো ত্যাগ করে অন্যের স্বপ্ন পূরণে জীবন কাটিয়ে দেয়, সেই মেয়েটিই একদিন প্রশ্ন করে—আমি কে?

একজন নারী যদি একবার মনের দরজা বন্ধ করে দেয়, তবে সম্পর্ক ঠিক রাখা যায় না; কারণ তার ভেতরেই ছিল ভালোবাসার শেষ আলোটা।

নারী যখন ভালোবাসে, তখন সে সীমানা মানে না—কিন্তু অপমান পেলে সেই নারীই সম্পর্কের প্রতিটা দেয়াল ধ্বংস করে দিতে পারে।

একজন নারীকে শক্তিশালী হওয়ার জন্য তলোয়ার লাগে না—তার অভিমান, আত্মসম্মান আর ভালোবাসাই তার সবচেয়ে বড় অস্ত্র।